আমার সিলেট - সিলেটের দর্শনীয় স্থানসমূহ
সিলেটের উল্লেখযোগ্য টুরিস্ট স্পট সমূহ, কিভাবে যাবেন, কিসে যাবেন্ ভাড়া কেমন, কোথায় থাকবেন, কি কি প্রয়োজন তার সব বিস্তারিত ভাবে দেয়া আছে এপ্লিকেশনটিতে.
টুরিস্ট স্পট এর বাইরে সিলেটে আপনি কোথায় থাকবেন, হোটেল, রিসোর্ট কোথায় কি পাওয়া যায়, কোনটী কোন মানের এবং এগুলোর খরচ কেমন, বুকিং সিস্টেম কি সবটাই পাবেন এই এপ্লিকেশনে.
প্রত্যেকটি হোটেল রিসোর্টের যোগাযোগ নাম্ভার সহ ওয়েব এড্রেস পাবেন এপস টিতে.
ঘুরতে গেলেন অথচ সিলেটের মুখরোচক খাবার খাবেন না তা কি হয় :)
এপসটিতে সিলেটের জনপ্রিয় সব হোটেলের, লোকেশন, খাবার ম্যেনু সহ সব তথ্য পাবেন.
আশা করি ভালো লাগবে. এপ্স টি ফোণে রাখুন আর বেরিয়ে পড়ুন সিলেটের উদ্দেশ্যে.
চারপাশে সবুজের সমারোহ. নীল আকাশের নিচে যেন সবুজ গালিচা পেতে আছে সজীব প্রকৃতি. উঁচু-নিচু টিলা এবং টিলাঘেরা সমতলে সবুজের চাষাবাদ. শুধু সবুজ আর সবুজ. মাঝে মাঝে টিলা বেষ্টিত ছোট ছোট জনপদ. পাহাড়ের কিনার ঘেষে ছুটে গেছে আকাবাঁকা মেঠোপথ. কোন যান্ত্রিক দূষণ নেই. কোথাও আবার ধাবমান পথে ছুটে চলছে রূপালী ঝর্ণাধারা. প্রকৃতির সকল সৌন্দর্যের সম্মিলন যেন এখানে. এমন অন্তহীন সৌন্দর্যে একাকার হয়ে আছে সিলেটের চা বাগান. সিলেটের চা বাগানের খ্যাতি রয়েছে সারা বিশ্বজুড়ে. দেশের মোট চায়ের 90 শতাংশই উৎপন্ন হয় সিলেটে. এজন্য সিলেটকে দুটি পাতা একটি কুঁড়ির দেশও বলা হয়. বিভিন্ন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে সমৃদ্ধ হলেও প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে অন্য এক ভালোলাগার ধারক হয়ে আছে সিলেটের চা বাগান. তাই ছুটির অবসরে কিংবা বৈকালিক বিনোদনের তৃষ্ণা মেটাতে তারা ছুটে যান চা বাগানের সবুজ অরণ্যে. সারাটা বিকাল চলে সবুজের ভেতর লুকোচুরি, হৈ হুল্লোড় আর আনন্দে অবগাহন. বাংলাদেশের মোট 163 টি চা বাগানের মধ্যে 135 টি রয়েছে বৃহত্তর সিলেটে. আর বৃহত্তর সিলেটের মধ্যে সিলেট জেলার জৈন্তাপুর, কানাইঘাট, গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ ও সিলেট সদর উপজেলায় রয়েছে বেশ কয়েকটি চা বাগান. এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য চা বাগান হলো- মালনীছড়া চা বাগান, লাক্কাতুরা চা বাগান, তারাপুর চা বাগান, দলদলি চা বাগান, খাদিম চা বাগান, বড়জান চা বাগান, গুল্নি চা বাগান, আলী বাহার চা বাগান, হাবিব নগর চা বাগান, আহমদ টি এস্টেট, খান চা বাগান, লালাখাল টি এস্টেট, শ্রীপুর চা বাগান, মুলাগুল চা বাগান ইত্যাদি. উপমহাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন চা বাগান: সিলেট সদর উপজেলায় রয়েছে বাংলাদেশ তথা উপমহাদেশের বৃহত্তম এবং সর্বপ্রথম প্রতিষ্ঠিত চা বাগান. যার নাম ‘মালনীছড়া চা বাগান.’ ইংরেজ সাহেব হার্ডসনের হাত ধরে 1849 সালে 1500 একর জায়গা জুড়ে প্রতিষ্ঠিত হয় উপমহাদেশের প্রথম চা বাগান মালনীছড়া. বাগানটি বর্তমানে পরিচলিত হচ্ছে বেসরকারি তত্ত্বাবধানে. ভ্রমনবিলাসী মানুষের কাছে আনন্দ ভ্রমন কিংবা উচ্ছ্বল সময় কাটানোর প্রথম পছন্দের স্থান হলো মালনীছড়া চা বাগান. সিলেট শহরের একেবারেই অদূরে হওয়ায় চা বাগান দেখতে পর্যটকরা প্রথমেই ছুটে যান মালনীছড়ায়. মালনীছড়া চা বাগানের প্রবেশদ্বার বেশ কয়েকটি. আপনি চাইলে যে কোন একটি পথ দিয়েই চা বাগান দর্শনের কাজ শুরু করতে পারেন. তবে ঝামেলা এড়াতে বাগানে প্রবেশের আগে কর্তৃপক্ষের অনুমতি নেয়াই বাঞ্চনীয়. তারপর ঘুরে দেখেন বাগানের এপাশ থেকে ওপাশ. দেখে আসতে পারেন বাগানের বাংলো. মালনীছড়ার পাশেই রয়েছে আলী বাহার চা বাগান ....
1. জাফলং,
২. ভোলাগঞ্জ,
3. লালাখাল,
4. তামাবিল,
5. হাকালুকি হাওর,
6. ক্বীন ব্রিজ,
7. হজরত শাহজালাল (রহ.) মাজার
8. শাহ পরানের (রহ.) মাজার
9. মহাপ্রভু শ্রী চৈতন্যদেবের বাড়ি,
10. হাছনরাজার মিউজিয়াম,
11. মালনীছড়া চা-বাগান,
1২. এমএজি ওসমানী বিমানবন্দর,
13. পর্যটন মোটেল,
14. জাকারিয়া সিটি,
15. ড্রিমল্যান্ড পার্ক,
16. আলী আমজাদের ঘড়ি,
17. জিতু মিয়ার বাড়ি,
18. মণিপুরী রাজবাড়ি,
19. মণিপুরী মিউজিয়াম,
২0. শাহী ঈদগাহ,
২1. ওসমানী শিশুপার্ক.
Tại sao Sylhet Du lịch?
Bạn có thể hiểu nhau và mỗi chi tiết của -
Vị trí của tất cả các điểm du lịch trong một frame đơn
khoảng cách chính xác nơi từ vị trí hiện tại của bạn hoặc bất kỳ vị trí trên bản đồ
hệ thống thông tin liên lạc & chi phí
Nghỉ ngơi Nhà gần đó để ở lại và số điện thoại của họ
Thời gian cần thiết để đi du lịch
Tổng chi phí truy cập.
Du lịch điểm Images
Thông tin chi tiết về thông tin nơi
Vì lý do an ninh thêm số điện thoại công an địa phương
Cần hướng dẫn du lịch? ở lại và cài đặt ứng dụng của chúng tôi.