নাম বড়বাড়ি পাশ দিয়ে চলে গেছে সপির্লাকৃতি রাস্তা। দুধারে সুবিশাল মাঠজুরে শুধু ধান ক্ষেত। শুধু সবুজ আর দিন পৃথিবীটা আলোকিত করে তেজহীন সূর্যটা হেলে পরেছে পশ্চিম দিগন্তে। পাখায় ভর কাক গুলো ফিরে চলেছে আপন নিড়ে এক পড়ন্ত তিন জন যুবক হেঁটে চলেছে সেই রাস্তা দিয়ে। কোথায় যাচ্ছে? ভাবে হাটলেও তাদের ভাবনা কখনই উদ্দেশ্যহীন ছিলো না তারা সব সময় ভাবতো কিভাবে উন্নায়ন করা যায় এই সমাজের। ভাবে আলোকিত সমাজের অন্ধকারে আচ্ছন্ন সেই মানুষ গুলোকে চিন্তা চেতনা প্রাথমিক ভাবে সিদ্ধান্ত নেয় তৈরি করবে একটি পাঠাগার। পাঠাগার স্হাপন প্রয়োজন। থেকে আসবে যে সকলেই ও পরিবারের উপর নিভর্রশীল। উপার্জন করবে খেলেও দমে গেলো উৎসাহী এই তিন জন যুবকের মনোবলের কাছে অর্থের বাধা বড় কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারলো না। সিদ্ধান্ত নিলো কৃষি কাজ, উপার্জিত অর্থ দিয়ে প্রতিষ্ঠা করবে সিদ্ধান্ত যেমন কাজ আরো কয়েকজন মেয়ে নিয়ে শুরু হলো ধান কাটা মাড়াইয়ের কাজ। হাতে কিছু অর্থ অর্থ নিয়ে সাইকেল যোগে ৩০ মি.মি.অদূর রংপুর শহর থেকে কিনে আনা হলো কিছু জ্ঞানমূলক বই। বাসী ও সহযোগিতায় বাঁস দিয়ে নির্মিত হলো বই রাখা র্যাক। অবশেষে সকল বাধা বিপত্তি পেরিয়ে জ্ঞানের আলোয় আলোকিত সমাজ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে সালে ১৮ ই জুন স্থানীয় স্কুল শিক্ষক জনাব মাস্টার মাস্টার (মাস্টার) এর হাতে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রতিষ্ঠাতা লাভ করে পাঠাগারটি। বিনিময় সমাজের কল্যাণ করার লক্ষে প্রতিষ্ঠিত পাঠাগারটির নাম রাখা শ্রম "শ্রম কল্যাণ পাবলিক" একটু দেরিতে হলেও হলেও তারা উপলব্ধি পারলো যে শুধু পাঠ্যপুস্তকের শিক্ষা দিয়ে সমাজের উন্নয়ন করা সম্ভব নয়। তাই তারা পাঠাগারের পাশাপাশি সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সামাজিক অবক্ষয় করার করার ফোরাম ফোরাম আমরাই পারি আলোকিত আলোকিত আলোকিত আলোকিত দিয়ে শুরু করলো